সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Important temples of India and their locations

Important Temples and their Locations 1.       Vaishno Devi temple- Jammu and Kashmir (শক্তি ও মাতারানীর পুজো করা হয়) 2.       Amarnath Temple- greater Himalayan range. (Jammu and Kashmir) 3.       Badrinath Temple- uttarakhand 4.       Kedarnath temple- uttarakhand 5.       Golden Temple- Amritsar Punjab (এর আসল নাম হল হরমিন্দর সাহিব মন্দির, শিখদের পঞ্চম গুরু অর্জুন দেব এই মন্দির তৈরি করেছিলেন। এখানকার জমিটা আকবর দিয়েছিল। আর স্বর্ণ মন্দিরের ভেতরে যে সরবরটি আছে সেটাকে তৈরি করেছিলেন গুরু রামদাস।) 6.       Markandeshwar Temple- Have a (শিব ঠাকুরের মন্দির) 7.       Hidimba Devi Temple- Himachal Pradesh 8.       Birla Mandir- Jaipur, Rajasthan 9.       Dilwara Temple- Mount Abu (জৈনদের মন্দির) 10.   Swaminarayan akshardham temple- Delhi 11.   Kashi vishwanath Temple- Varanasi uttar Pradesh (গণেশ ঠাকুরের মন্দির) 12.   Mahabodhi Temple- Bihar (Buddha Gaya) 13.   Dakshineswar Kali temple- Kolkata (হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত) 14.   Belur Math- Kolkata 15.   Jogannath Temple- Puri, odisha (এই ম

Historical background of Indian polity in Bengali

1600 খ্রিস্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে ব্যবসা সূত্রে আসে এবং আসার সময় তারা ইংল্যান্ডের রানীর কাছ থেকে একটি রয়াল চারটা নিয়ে আসে যার দ্বারা তারা ভারতে একছত্র ব্যবসা করার অধিকার পায়। এরপর ধীরে ধীরে তারা ভারতীয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়তে থাকে এবং নিজেদের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করা শুরু করে। 1757 খ্রিস্টাব্দে তারা বাংলা সঙ্গে যুদ্ধ করে যেটাকে আমরা পলাশীর যুদ্ধ নামে জানি। এরপরে 1764 খ্রিস্টাব্দে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ হয় যার নাম ছিল বক্সারের যুদ্ধ যেখানটায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার নবাব মীর কাসিম, অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দৌলা ও মোগল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমকে একসঙ্গে হারিয়ে যায়। 1765 সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার দেওয়ানি লাভ করে। দেওয়ানী মানে টেক্স কালেক্ট করার ক্ষমতা। বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যা তিনটি রাজ্য ধনী হওয়ায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রচুর মুনাফা হওয়ার কথা ছিল কিন্তু কোম্পানির পলিসি ভালো না হওয়ায় এবং করাপশন এর কারণে কোম্পানির আধিকারিকরা প্রচুর ধনী হয়ে যায় কিন্তু কোম্পানি ক্ষতিতে চলতে থাকে যার ফলে ব্রিটিশ গভারমেন্ট ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির

ভারতের সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী এবং গভর্নর

অন্ধপ্রদেশ অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগমোহন রেড্ডির। অন্ধ্রপ্রদেশের গভর্নর বিশ্ব ভূষণ হরিচন্দ্রন। অরুণাচল প্রদেশ অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডু। অরুণাচল প্রদেশের গভর্নর বি ডি মিশ্রা। আসাম আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বেনন্দা সোনিয়াল। আসামের গভর্নর জগদীশ মুখী। বিহার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। বিহারের গভর্নর ফাবু চৌহান। ছত্রিশগড় ছত্রিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল। ছত্রিশগড় গভর্নর অনুসুইয়া দিল্লি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। দিল্লির লিউটিন্যান্ট গভর্নর অনিল বেইজাল। গোয়া গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমদ সাওয়ান্ত। গোয়ার গভর্নর মৃদুলা সিনহা। গুজরাট গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি। গুজরাটের গভর্নর আচার্য দেব ভট। হরিয়ানা হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খাট্টার। হরিয়ানার গভর্নর নারায়ন আর্য। হিমাচল প্রদেশ হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয় রাম ঠাকুর। হিমাচল প্রদেশের গভর্নর বনদারু। জম্বু কাশ্মীর জম্বু কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী জম্মু-কাশ্মীরের লিউটিন্যান্ট গভর্নর গিরিশচন্দ্র মুর্মু। লাদাখ

Non cooperation movement in Bengali

অসহযোগ আন্দোলনের কারণ: অসহযোগ আন্দোলনের কারণকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হল দীর্ঘদিন ধরে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি জমে থাকা ভারতীয়দের ক্ষোভ এবং অপরটি হলো খিলাফত ইস্যু। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জন্য ভারতের অর্থনীতি চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ভারত ব্রিটেনের কলোনি কান্ট্রি হওয়ায় তাদের সৈন্যদেরখাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ব্রিটেনের ভারত থেকে সরবরাহ করতো যার জন্য ভারতে প্রয়োজনীয় সামগ্রীর অভাব দেখা দেয় এবং ভারতের বাজারে সমস্ত বস্তুর দাম আকাশ ছুঁয়ে যায়। এতে সাধারণ মানুষকে একটি বড় সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় এর জন্য মানুষ ব্রিটিশ সরকারের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়। কুখ্যাত রাওলাট আইন, জালিওনাবাগ এর হত্যাকান্ড ভারতবাসীকে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আরও ক্ষুব্ধ করে তোলে। কেবলমাত্র লোক দেখানোর জন্য হান্টার কমিশনকে আনা এবং জেনারেল ডায়ারের উপযুক্ত শাস্তি না হওয়ায় ভারতবাসী ব্রিটিশ সরকারের আসল চেহারা দেখতে পায়। এই সমস্ত কারণে ভারতবাসী ব্রিটিশ সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে থাকলেও খিলাফত সমস্যার জন্য প্রথমবার হিন্দু-মুসলিম একত্রিত হয়ে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সূচনা করে এবং খিলাফত সমস্যা অসহয

Important organisation and their headquarters

ইম্পর্টেন্ট অরগানাইজেশন ও তাদের হেডকোয়ার্টার কোথায়: Food and agriculture organisation- Rome. International civil aviation organisation- Montreal (Canada) International fund for agricultural development- Rome. International labour organisation- Geneva. International Maritime organisation- London. International monetary fund- Washington DC (IMF এর MD ক্রিস্টিলিনা, এবং চিফ ইকনোমিস্ট গিতা গোপিনাথ) International telecommunication Union- Geneva. UNESCO (United Nation educational scientific cultural organisation)- Paris United Nation industrial development organisation- Vienna (Austria) Universal postal Union- Bern (Switzerland) World Bank- Washington DC. (দুটি ব্যাংক নিয়ে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গঠিত IBRD {189 দেশ এর সদস্য} IDA {173 দেশ এর সদস্য} [world Bank এর বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস, CEO ক্রিস্টিলিনা, CFO আন্ক্সকুলা কান্ত] World health organisation- Switzerland World intellectual property organisation- Geneva (Switzerland) World tourism

Biology introduction in Bengali

  হিপোক্রেটসকে ঔষুধী বিদ্যার জনক বলা হয়।  বায়োলজিকে গ্রীক বিজ্ঞানী এরিস্টটল সর্বপ্রথম প্রাকৃতিক বিজ্ঞান থেকে আলাদা করেন। এরপরে অ্যারিস্টোটল বায়োলজি কে দুটি ভাগে ভাগ করেন বোটানি ও জুলজি। বোটানি হলেও গাছপালাকে নিয়ে অধ্যায়ন। জুলজি হলো জীবজন্তুদের নিয়ে অধ্যায়ন। হিস্টোরিয়া অ্যানিমেলিয়া নামক বইয়ে অ্যারিস্টোটল পাঁচশোর বেশি জীবজন্তুর প্রজাতি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এরিস্টটলকে বায়োলজি, জুলজির এবং এমব্রায়োলজির জনক ও বলা হয়। ভ্রূণের বিকাশ নিয়ে জীব বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে বলা হয় এমব্রায়োলজি । থিওফ্রাস্টাস গাছপালার 500 প্রজাতি নিয়ে একটি বইয়ে আলোচনা করেছেন যেটির নাম হল হিস্টোরিয়া প্লান্টেরা । লিওনার্দো দা ভিঞ্চি কে প্যালিয়েন্টোলজি জনক বলা হয় । জীবাশ্ম নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে প্যালিয়েন্টোলজি বলে। কার লিনিয়াসকে ট্যাক্সোনমির জনক বলা হয় । বাইনোমিয়াল নমেনক্লেচার পদ্ধতি শুরু করেন কার লিনিয়াস। সিস্টেমা ন্যাচেরা , ফিলোসফিকা বোটানিকা , স্পিসিজ প্লান্টারাম এই তিনটি বই কার লিনিয়াস লিখেছিলেন। কার লিনিয়াস যেই ক্লাসিফিকেশ

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

হোমরুল আন্দোলন ও মন্টেগু-চেমসফোর্ড রিফর্ম 1919

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে চলে 1914 থেকে 1919 পর্যন্ত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে ভারতীয়দের মধ্যে তিনটি বিচারধারা দেখা যায়। নরমপন্থীরা ভাবে এই সময়ে ব্রিটিশদের সহায়তা করা উচিত। চরমপন্থীরা ভাবি এই সময় ব্রিটিশদের সহায়তা করলে হয়তো ব্রিটিশ সরকার ভারতকে সেলফগভর্নেন্স দিয়ে দেবে। বালগঙ্গাধর তিলক এমনটা ভাবছেন। এখানে বাল গঙ্গাধর তিলকের কথা বলা হচ্ছে কারণ 1914 তার 6 বছরের কারাদণ্ড শেষ হয়ে গিয়েছিল। রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিস্টরা ভাবে এটি আদর্শ সময় ব্রিটিশদের উপর আক্রমণ করার এবং তাদেরকে ভারত থেকে বিতাড়িত করার। এরপরে গদর পার্টি এর চেষ্টাও করে তবে সেটি সফল হয়নি। এছাড়া কিছু বিক্ষিপ্ত সশস্ত্র বিদ্রোহ দেখা যায়, যেমন সিঙ্গাপুরে ভারতীয় সৈন্যরা বিদ্রোহ ঘোষণা করে। তবে এই সময় কোন একটি সর্বভারতীয় আন্দোলন দেখা যায়নি। হোমরুল আন্দোলন হোমরুল এর ধারণাটি আয়ারল্যান্ড থেকে এসেছিল আর যাকে নিয়ে এসেছিলেন শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত।  শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত 1896 সালে ভারতে আসেন থিওসফিক্যাল সোসাইটি মেম্বার হয়ে। ম্যাডাম ব্ল্যাভাস্কি এবং কর্নেল অলকোট 1875 সালে থিওসফিক্যাল সোসাইটি আমেরিকায় প্রতিষ্ঠা করেন।

রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিটি প্রথম পর্যায় (1907-1917)

 স্বদেশী আন্দোলন শেষ হওয়ার পর তৎকালীন রাজনীতিতে নেতৃত্বের অভাব দেখা যায় কারণ কংগ্রেস দুই ভাগে ভেঙ্গে যায় এবং চরমপন্থি নেতারা ও সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে যায় যেমন বিপিনচন্দ্র পাল অরবিন্দ ঘোষ এবং বালগঙ্গাধর তিলককে রাজদ্রোহের চার্জে 6 বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এর ফলে যে যুবসমাজ চরমপন্থীদের দেখে স্বদেশী আন্দোলনের স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিয়েছিল তারা হতাশ হয়ে পড়ে। এবং যুব শক্তিকে কাজে লাগানোর মত কোন নেতৃত্ব ওই সময় ভারতবর্ষে উপস্থিত না থাকায় রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিটি শুরু হয়। রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিতিজ দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথম ব্যক্তি ছিল 1900-1915 পর্যন্তত এবং দ্বিতীয়ভাগটিি ছিল 1920 পর থেকে। A survey of revolutionary activities Bengal বাংলায় প্রথম যে রেভলিউশনারি গ্রুপটি তৈরি করা হয়েছিল সেটি তৈরি হয়েছিল মেদিনীপুরে যতীন্দ্রনাথ বসুর নেতৃত্বে 1902 সালে। এরপর 1902 সালে প্রমথ মিত্র, যতীন্দ্রনাথ বসু বীরেন্দ্র কুমার ঘোষ এর নেতৃত্বে কলকাতায় অনুশীলন সমিতি গঠিত হয়। বীরেন্দ্র কুমার ঘোষ ও ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত যুগান্তর নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা চালু করেন। বাংলার রিভলিউশ

বঙ্গভঙ্গ এবং মারলে মিন্টো রিফর্মস অফ 1909

বঙ্গভঙ্গ 1903 সালের ডিসেম্বর মাসে ব্রিটিশ সরকার সর্বসমক্ষে বঙ্গভঙ্গের প্রস্তাব টি আনে। এতে তারা বলেন বাংলাকে ভাগ করে তারা দুটি প্রদেশ গঠন করবেন একটি পশ্চিমবঙ্গ যেখানে থাকবে বাংলার কিছু অংশ বিহার এবং উড়িষ্যা (যার রাজধানী হবে কলকাতা) এবং অপর একটি ভাগ হবে পূর্ববঙ্গ হিসেবে যার মধ্যে থাকবে বাংলার বাকি অংশ এবং আসাম (যা রাজধানী হবে ঢাকা)। এই বঙ্গভঙ্গের কারণ হিসাবে ব্রিটিশ সরকার জানায়, 78 লক্ষ জনসাধারণের শাসন কার্য চালানো কঠিন এবং এই বঙ্গভঙ্গের ফলে আসামের উন্নতি হবে।  এই যুক্তি কিছু অংশের ঠিক হলেও ব্রিটিশ সরকারের আসল উদ্দেশ্য ছিল রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় বাংলাকে দুটি অংশে বিভক্ত করে দিয়ে ভারতীয় জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে কম জোর করে দাও। বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই সমস্ত জাতীয় নেতারা জনসাধারণকে এর বিরোধিতা করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন বিভিন্ন সংবাদপত্রের মাধ্যমে তাদের লেখনীর দ্বারা। যেমন হিতবাদী, সঞ্জীবনী (সম্পাদক ছিলেন কৃষ্ণকুমার মিত্র), বেঙ্গলি (সম্পাদক ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়) প্রভৃতি দেশীয় ভাষায় প্রকাশিত পত্রিকা গুলিতে নিয়মিত বঙ্গভঙ্গ নিয়ে আর্

NCERT Class 6 | History | chapter 1 |What Where How and When? summary in bengali

প্রাচীন ভারতের লোকেরা নর্মদা নদীর তীরে, শুনে বল ও কিরথা পাহাড়, গারো পাহাড় ও বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায় থাকতো। নর্মদা নদীর তীরে যে সমস্ত মানুষ বসবাস করত তারা খাদ্য সংগ্রহকারী ছিল। তারা ফলমূল সংগ্রহ করত এবং শিকার করতে জানতো। আট হাজার বছর আগে যে সকল মানুষ সুলেমান ও কিরথা পাহাড়ের সংলগ্ন এলাকায় বাস করত তারা প্রথম গম ও বার্লি চাষ করে। যে সমস্ত মানুষেরা গরু-ছাগল পালন করত এবং গ্রামে বসবাস করত তারা গারো খাসি পাহাড় ও বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায় থাকতো। ধান সর্বপ্রথম উৎপাদন করা হয় বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায়। গঙ্গার শাখা নদী সনের তীরে মগধ নামক বিশাল সাম্রাজ্য তৈরী হয়েছিল। প্রাচীনকালে মানুষ জীবনধারণের জন্য, প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচার জন্য, দেশ জয় করার জন্য, ধর্মপ্রচারের জন্য বা নতুন জায়গা খোঁজার জন্য গ্রহণ করত। আমরা manuscript, inscription, ancient tools দেখে অতীতের কথা জানতে পারি। প্রাচীনকালে যে সমস্ত বই গুলি পাওয়া গেছে সেগুলি সংস্কৃত, প্রাকৃত বা তামিল ভাষায় লেখা।

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস গঠন এবং নরমপন্থীদের যুগ

সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, আনন্দমোহন বসু এবং এও হিউম এর প্রচেষ্টায় 1 885 খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস গঠিত হয়। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশন হয় বোম্বের গোকুলদাস তেজপাল সংস্কৃত কলেজে যার সভাপতিত্ব করেন উমেশচন্দ্র ব্যানার্জি । জাতীয় কংগ্রেসের উদ্দেশ্য এবং কর্মসূচি- একটি সর্বভারতীয় জাতীয় আন্দোলন গঠন করা। ভারতবাসীদের রাজনৈতিকভাবে শিক্ষিত করা। সর্বভারতীয় গণআন্দোলনের জন্য একটি মুখ্য কার্যালয় স্থাপন করা। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের দেশ ভক্তির মধ্যে ব্যক্তিগত যোগাযোগ এবং সৌজন্যে স্থাপন করা। সরকারের সামনে জনপ্রিয় দাবিগুলোকে তুলে ধরা। দেশাত্মবোধ জাগানো। নরমপন্থী দের যুগ (1885-1905) জাতীয় কংগ্রেসের নরমপন্থী নেতাদের ব্রিটিশ সরকারকে কিছু জানাতে হলে প্রিয়ার এবং পিটিশনের সাহায্য নিতেন এবং কনস্টিটিউশনাল রিফর্ম দাবি জানাতেন। তারা সরাসরি কোনো গণ আন্দোলনের পথে অগ্রসর হতে না। এই সময়কার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নরমপন্থী নেতার নাম হল- দাদাভাই নওরোজি, ফিরোজশাহ মেহেতা, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, উমেশচন্দ্র ব্যানার্জি ইত্যাদি। ভারতীয় জাতীয়তার নরমপন্থীদের অবদান

ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের উদ্ভবের পূর্বে ভারতীয় জাতীয়তাবাদ

ভারতে জাতীয়তাবাদ উন্মেষের কারণ- পাশ্চাত্য শিক্ষার বিকাশের ফলে ভারতীয় মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকেরা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যান এবং সেখানে গিয়ে একটি স্বাধীন দেশের সমাজের সঙ্গে নিজের দেশের সমাজ ব্যবস্থার তুলনা করেন, যেখানে জনসাধারণকে বেসিক হিউম্যান রাইট পর্যন্ত দেওয়া হতো না। পাশ্চাত্য শিক্ষার বিকাশের ফলে ভারতীয়রা বহির্বিশ্বের সমস্ত বিপ্লব সম্পর্কে এবং নবজাগরণের সম্পর্কে জানতে পারে, যা ভারতীয় জাতীয়তাবাদ উন্মেষে অনুপ্রেরণা যোগায়, যেমন- সাউথ আফ্রিকা, গ্রিস এবং বিশেষভাবে আয়ারল্যান্ডের বিপ্লব ভারতীয়দের অনুপ্রাণিত করে। ইংরেজি ভাষা শেখার ফলে ভারতের এক প্রান্তের মানুষ অন্য প্রান্তের মানুষের সঙ্গে সহজে কথোপকথন করতে পারে আর যারা রাজনৈতিক মতবাদ প্রবর্তনে সহায়ক হয়। এছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভারতে 169 টি দেশীয় ভাষায় প্রকাশিত সংবাদপত্র ছিল যেগুলি সরকারের সমালোচনা করত এবং ভারতীয়দের এক হওয়ার অনুপ্রেরণা যোগাতে। এছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভারতে যে দেশাত্মবোধে অনুপ্রেরিত সাহিত্যের উদ্ভব হয় তা জাতীয়তাবাদী মনোভাব গঠনে সহায়তা করে। ব্রিটিশদের বর্ণ বৈষম্যতা ভারতীয় জাতীয়তাবাদের উদ্ভবে একটি অ

All all modern history MCQ question asked in in WBCS from 2005-2019

মর্লে মিন্টো সংস্কার কত সালে ঘোষিত হয়? 1907 সালে 1909 সালে 1911 সালে 1919 সালে 1853 সালে ভারতে প্রথম রেল লাইন চালু হয়- হাওড়া ও দিল্লির মধ্যে বোম্বে ও থানের মধ্যে হাওড়া ও বোম্বের মধ্যে ওপরের কোনোটিই নয় ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় বিচারালয় গঠিত হয়েছিল কোন সালের আইনে? 1891 1909 1919 1935 পিটের ভারত শাসন আইন কোন সালে প্রণীত হয়? 1773 1781 1784 1858 সূর্যাস্ত আইন কে প্রবর্তন করেন? ওয়ারেন হেস্টিংস লর্ড কর্নওয়ালিস লর্ড বেন্টিং লর্ড ক্যানিং কোন সালে বাংলায় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তিত হয়? 1791 1792 1793 1794 1919 খ্রিস্টাব্দের আইন যে নামে পরিচিত- রাওলাট আইন মর্লি মিন্টো রিফর্ম মন্টেগু-চেমসফোর্ড আইন সাইমন কমিশন কে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন? লর্ড কর্নওয়ালিস ওয়ারেন হেস্টিংস জন শোর লর্ড বেন্টিং ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রথম ভারতীয় সদস্য হিসাবে কে মনোনীত হন? জহরলাল নেহেরু দাদাভাই নওরোজি এম কে গান্ধী এদের কেউ নয় কোন আইনে ভার