সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ভারতের সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী এবং গভর্নর

  • অন্ধপ্রদেশ
অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগমোহন রেড্ডির।
অন্ধ্রপ্রদেশের গভর্নর বিশ্ব ভূষণ হরিচন্দ্রন।
  • অরুণাচল প্রদেশ
অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডু।
অরুণাচল প্রদেশের গভর্নর বি ডি মিশ্রা।
  • আসাম
আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বেনন্দা সোনিয়াল।
আসামের গভর্নর জগদীশ মুখী।
  • বিহার
বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার।
বিহারের গভর্নর ফাবু চৌহান।
  • ছত্রিশগড়
ছত্রিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল।
ছত্রিশগড় গভর্নর অনুসুইয়া
  • দিল্লি
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
দিল্লির লিউটিন্যান্ট গভর্নর অনিল বেইজাল।
  • গোয়া
গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমদ সাওয়ান্ত।
গোয়ার গভর্নর মৃদুলা সিনহা।
  • গুজরাট
গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি।
গুজরাটের গভর্নর আচার্য দেব ভট।
  • হরিয়ানা
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খাট্টার।
হরিয়ানার গভর্নর নারায়ন আর্য।
  • হিমাচল প্রদেশ
হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয় রাম ঠাকুর।
হিমাচল প্রদেশের গভর্নর বনদারু।
  • জম্বু কাশ্মীর
জম্বু কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী
জম্মু-কাশ্মীরের লিউটিন্যান্ট গভর্নর গিরিশচন্দ্র মুর্মু।
  • লাদাখ
লাদাখের মুখ্যমন্ত্রী
লাদাখের লিউটিন্যান্ট গভর্নর রাধাকৃষ্ণ মাথুর।
  • ঝারখান্ড
ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী রঘুবীর দাস।
ঝাড়খণ্ডের গভর্নর দ্রৌপদী মুর্মু।
  • কর্ণাটক
কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস যদুয়াপ্পা।
কর্নাটকের গভর্নর বাজুভাই বালা।
  • কেরালা
কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই ভিজায়ান।
কেরালার গভর্নর আরিফ মোহাম্মদ।
  • মধ্যপ্রদেশ
মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী কমল নাথ।
মধ্য প্রদেশের গভর্নর লালজী টনডন।
  • মহারাষ্ট্র
মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী ।
মহারাষ্ট্রের গভর্নর ভগৎ সিং।
  • মনিপুর
মনিপুরের মুখ্যমন্ত্রী বীরেন্দ্র সিং।
মনিপুরের গভর্নর নাজমা হ্যাপিতুল্লা।
  • মেঘালয়
মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কর্নেট সাগমা।
মেঘালয়ের গভর্নর তথাগত রায়।
  • মিজোরাম
মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরাং থাঙ্গ।
মিজোরামের গভর্নর জগদীশ মুখী।
  • নাগাল্যান্ড
নাগাল্যান্ডের মুখ্যমন্ত্রী নিফিউরিয়ো।
নাগাল্যান্ডের গভর্নর আর ইন রবি।
  • ওড়িশা
উড়িষ্যার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়ক।
উড়িষ্যার গভর্নর গণেশী লাল।
  • পন্ডিচেরি
পন্ডিচেরি মুখ্যমন্ত্রী নারায়ণ স্বামী।
পন্ডিচেরির লিউটিন্যান্ট গভর্নর কিরণ বেদী।
  • পাঞ্জাব
পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিং।
পাঞ্জাবের গভর্নর ভি পি সিং।
  • রাজস্থান
রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলথ।
রাজস্থানের গভর্নর কালরাজ মিশ্রা।
  • সিকিম
সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং।
সিকিম এর গভর্নর গঙ্গা প্রসাদ।
  • তামিলনাড়ু
তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী কে পালানিস্বামি।
তামিলনাড়ুর গভর্নর বনোয়ারিলাল পুরোহিত।
  • তেলেঙ্গানা
তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রশেখর রাও।
তেলেঙ্গানার গভর্নর তামিলিসাই সুন্দরারাজান।
  • ত্রিপুরা
ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব কুমার।
ত্রিপুরার গভর্নর রমেশ।
  • উত্তর প্রদেশ
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।
উত্তর প্রদেশের গভর্নর আনন্দিবেন প্যাটেল।
  • উত্তরাখণ্ড
উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী ত্রিবেন্দ্র সিং রাওয়াত।
উত্তরাখণ্ডের গভর্নর বেবি রানি মরিয়া।
  • পশ্চিমবঙ্গ
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি।
পশ্চিমবঙ্গের গভর্নর জগদিশ ধাঙ্ককার।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Fundamental right in Bengali | মৌলিক অধিকার

Fundamental right বা মৌলিক অধিকার ভারতীয় সংবিধানের part 3 এর article 12 থেকে article 35 এর মধ্যে আছে। মৌলিক অধিকারের ধারণা US Constitution থেকে নেওয়া হয়েছে।  ভারতীয় সংবিধানে বর্তমানে ছয়টি মৌলিক অধিকার আছে। যে গুলি হল, Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) Right to freedom বাক স্বাধীনতার অধিকার (article 19 থেকে 22) Right against exploitation বা শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার (article 23 থেকে 24) Right to freedom of religion বা ধর্মীয় স্বাধীনতা (article 25 থেকে 28) Cultural and educational rights বা শিক্ষা ও সংস্কৃতির অধিকার (article 29 থেকে 30) Right to constitutional remedies বা সাংবিধানিক প্রতিকারের অধিকার (article 32) 1978 খ্রিস্টাব্দের আগে right to property বা সম্পত্তির অধিকার ও একটি fundamental right বা মৌলিক অধিকার ছিল কিন্তু 1978 সালে 44 তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকারকে মৌলিক অধিকার থেকে সরিয়ে legal right বানানো হয় যা বর্তমানে article 300A যে আছে। Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) -  Article 14 -  Equal

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

ধ্বনি

ধ্বনি কাকে বলে? বাক যন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়োগে শব্দের বিশ্লিষ্ট তম অংশকে বলে ধ্বনি। বাংলা ব্যাকরণে 11 টি স্বরধ্বনি এবং 39 টি ব্যঞ্জনধ্বনি আছে। ধ্বনি পরিবর্তন দুইভবে হয়, স্বরধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন ও ব্যঞ্জনধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন। স্বরধ্বনিঘটিত পরিবর্তন- স্বরভক্তি বা বিপ্রকর্ষ-  উচ্চারণের সুবিধার জন্য বা ছন্দের প্রয়োজনে সংযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ্ণকে  ভেঙে তার মধ্যে স্বরধ্বনি আনার রীতিকে বলা হয় স্বরভক্তি বাা বিপ্রকর্ষ। যেমন - রত্ন > রতন স্বরাগম- উচ্চারণ কে সহজ করতে অথবা উচ্চারণের অপারগতার জন্য শব্দের শুরুতে, মধ্যে বা শেষে স্বরধ্বনি আগমনকে বলা হয় স্বরাগম। স্বরাগমকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। আদি স্বরাগম- শব্দের শুরুতে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- স্কুল > ইস্কুল মধ্য স্বরাগম-  শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- রত্ন > রতন, ধর্ম > ধরম ইত্যাদি। অন্ত স্বরাগম-  শব্দের শেষে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- বেঞ্চ >বেঞ্চি, ইঞ্চ>ইঞ্চি ইত্যাদি। স্বরলোপ-  উচ্চারণের কোন ত্রুটি বা সুবিধার জন্য শব্দের অন্তর্গত কোন