সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Life science লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Biology introduction in Bengali

  হিপোক্রেটসকে ঔষুধী বিদ্যার জনক বলা হয়।  বায়োলজিকে গ্রীক বিজ্ঞানী এরিস্টটল সর্বপ্রথম প্রাকৃতিক বিজ্ঞান থেকে আলাদা করেন। এরপরে অ্যারিস্টোটল বায়োলজি কে দুটি ভাগে ভাগ করেন বোটানি ও জুলজি। বোটানি হলেও গাছপালাকে নিয়ে অধ্যায়ন। জুলজি হলো জীবজন্তুদের নিয়ে অধ্যায়ন। হিস্টোরিয়া অ্যানিমেলিয়া নামক বইয়ে অ্যারিস্টোটল পাঁচশোর বেশি জীবজন্তুর প্রজাতি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এরিস্টটলকে বায়োলজি, জুলজির এবং এমব্রায়োলজির জনক ও বলা হয়। ভ্রূণের বিকাশ নিয়ে জীব বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে বলা হয় এমব্রায়োলজি । থিওফ্রাস্টাস গাছপালার 500 প্রজাতি নিয়ে একটি বইয়ে আলোচনা করেছেন যেটির নাম হল হিস্টোরিয়া প্লান্টেরা । লিওনার্দো দা ভিঞ্চি কে প্যালিয়েন্টোলজি জনক বলা হয় । জীবাশ্ম নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে প্যালিয়েন্টোলজি বলে। কার লিনিয়াসকে ট্যাক্সোনমির জনক বলা হয় । বাইনোমিয়াল নমেনক্লেচার পদ্ধতি শুরু করেন কার লিনিয়াস। সিস্টেমা ন্যাচেরা , ফিলোসফিকা বোটানিকা , স্পিসিজ প্লান্টারাম এই তিনটি বই কার লিনিয়াস লিখেছিলেন। কার লিনিয়াস যেই ক্লাসিফিকেশ

Cell in Bengali | কোষ

জীবদেহের গঠনগত এবং কার্যগত একক হল কোষ। প্রতিটি জীবদেহে এক অথবা অসংখ্য কোষ দিয়ে তৈরি। সবার প্রথম কোষ কে আবিষ্কার করেন রবার্ট হুক 1665 খ্রিস্টাব্দে। এরপরে কোষ নিয়ে আরো অনেক গবেষণা হয় এবং কোষের বিভিন্ন অংশগুলি আবিষ্কৃত হতে থাকে। 1831 খ্রিস্টাব্দে রবার্ট ব্রাউন কোষের মস্তিষ্ক অর্থাৎ নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন। এরপর 1838-1839 খ্রিস্টাব্দ নাগাদ Schleiden ও Schwan কাদের কোষ তত্ত্ব দেন যেখানে বলা হয় , সব জীবন্ত জীব কোষ গঠিত হয়। জীব দেহের গঠনগত এবং কার্যগত একক হল কোষ। কোষের বিভিন্ন অংশ এবং তাদের কাজ