সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

About us

নমস্কার আমার নাম পিনাক রায়। আমি ও আমার একজন বন্ধু মিলে এই ওয়েবসাইটটি শুরু করেছি। আমরা মূলত তিনটি কারণে এই ওয়েবসাইটটি শুরু করেছে।

  1. বাংলায় ভালো study material এর অভাব- আমরাা দুইজনেই Bengali medium এর ছাত্র। যখন আমরা প্রথম চাকরির পড়াশোনা শুরু করি তখন আমরা দেখি বাংলায়় কোন ভালো study material নেই। এমনটা না যে আমরা ইংলিশ বুঝিনা তবে আমাদের কাছে বা যে কোন Bengali medium এর ছাত্রের কাছে কোন কিছু বাংলাতে পড়ে মনে রাখা যতটা সোজ ইংলিশে পড়ে মনে রাখা ততটা সোজা নয়। এই কারণে বাংলায় উচ্চ্চমানের study material সকল চাকরির পরীক্ষার্থীর সাথে শেয়ার করার জন্যই এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়েছে।
  2. Previous year question এর অভাব- যে কোন চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য বিগত বছরের প্রশ্নপত্র একটিএকটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বস্তু। কিন্তু কেন্দ্রের সমস্তত পরীক্ষার previous year এর প্রশ্নপত্রর ইন্টারনেটে পাওয়া গেলেও পশ্চিমবঙ্গগ সরকার দ্বারা গৃহীত চাকরির পরীক্ষাগুলির previous year question ইন্টারনেটে পাওয়া যায় না। তাই আমরা এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যথাাসম্ভব চেষ্টা করি পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত চাকরির পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র আপনাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার।
  3. Google এই বিভিন্ন আর্টিকেল- Google এর আর্টিকেল নিয়ে আমার সেরকম কোনো অসুবিধে নেই। সেগুলি খুবই ভালো এবং অনেক তথ্য সেখানে থাকে কিন্তু যখন আমরা চাকরির পড়া শুরু করি তখন আর আমাদের একটা বিশাল সিলেবাস শেষ করতে হয় আর এত বড় সিলেবাসকে শেষ করার জন্য dedication, hard work এর সাথে সাথে Smart work এর ও প্রয়োজন হয়। তাই আমাদের ততটাাই পড়া উচিত যতটা চাকরির পরীক্ষায় আসে। প্রতিটি বিষয়ের অনেকটা গভীরে গিয়ে জানার চেষ্টা করলে চাকরির পরীক্ষায় সফল হওয়াটা যথেষ্ট সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। তাই এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমরা প্রতিটি বিষয় যতটাা সংক্ষেপে শেষ করা সম্ভব তারই চেষ্টা করছি।
ধন্যবাদ

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Fundamental right in Bengali | মৌলিক অধিকার

Fundamental right বা মৌলিক অধিকার ভারতীয় সংবিধানের part 3 এর article 12 থেকে article 35 এর মধ্যে আছে। মৌলিক অধিকারের ধারণা US Constitution থেকে নেওয়া হয়েছে।  ভারতীয় সংবিধানে বর্তমানে ছয়টি মৌলিক অধিকার আছে। যে গুলি হল, Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) Right to freedom বাক স্বাধীনতার অধিকার (article 19 থেকে 22) Right against exploitation বা শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার (article 23 থেকে 24) Right to freedom of religion বা ধর্মীয় স্বাধীনতা (article 25 থেকে 28) Cultural and educational rights বা শিক্ষা ও সংস্কৃতির অধিকার (article 29 থেকে 30) Right to constitutional remedies বা সাংবিধানিক প্রতিকারের অধিকার (article 32) 1978 খ্রিস্টাব্দের আগে right to property বা সম্পত্তির অধিকার ও একটি fundamental right বা মৌলিক অধিকার ছিল কিন্তু 1978 সালে 44 তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকারকে মৌলিক অধিকার থেকে সরিয়ে legal right বানানো হয় যা বর্তমানে article 300A যে আছে। Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) -  Article 14 -  Equal

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

ধ্বনি

ধ্বনি কাকে বলে? বাক যন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়োগে শব্দের বিশ্লিষ্ট তম অংশকে বলে ধ্বনি। বাংলা ব্যাকরণে 11 টি স্বরধ্বনি এবং 39 টি ব্যঞ্জনধ্বনি আছে। ধ্বনি পরিবর্তন দুইভবে হয়, স্বরধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন ও ব্যঞ্জনধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন। স্বরধ্বনিঘটিত পরিবর্তন- স্বরভক্তি বা বিপ্রকর্ষ-  উচ্চারণের সুবিধার জন্য বা ছন্দের প্রয়োজনে সংযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ্ণকে  ভেঙে তার মধ্যে স্বরধ্বনি আনার রীতিকে বলা হয় স্বরভক্তি বাা বিপ্রকর্ষ। যেমন - রত্ন > রতন স্বরাগম- উচ্চারণ কে সহজ করতে অথবা উচ্চারণের অপারগতার জন্য শব্দের শুরুতে, মধ্যে বা শেষে স্বরধ্বনি আগমনকে বলা হয় স্বরাগম। স্বরাগমকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। আদি স্বরাগম- শব্দের শুরুতে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- স্কুল > ইস্কুল মধ্য স্বরাগম-  শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- রত্ন > রতন, ধর্ম > ধরম ইত্যাদি। অন্ত স্বরাগম-  শব্দের শেষে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- বেঞ্চ >বেঞ্চি, ইঞ্চ>ইঞ্চি ইত্যাদি। স্বরলোপ-  উচ্চারণের কোন ত্রুটি বা সুবিধার জন্য শব্দের অন্তর্গত কোন