সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

History লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Delhi Sultanate History | Slave Dynasty | Medieval Indian History | History of India in Bengali

এই পোস্টটিতে আমরা জানব Indian History এর মধ্য যুগের Delhi Sultanate বা সুলতানি শাসন সম্পর্কে। আপনাদের সুবিধার উদ্দেশে এই পোস্টটি Bengali তে লেখা হল। এখানে Delhi Sultanate বা সুলতানি শাসন এর প্রথম ভাগ অর্থাৎ Delhi Sultanate বা সুলতানি শাসনের সূচনা এবং এই যুগের প্রথম রাজত্বকারী বংশ, দাস বংশ (Slave Dynasty) সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। Delhi Sultanate ভারতে সুলতানি শাসনের সূচনা    715 খ্রিস্টাব্দে আরবরা ভারতের উত্তর - পশ্চিমে অবস্থিত সিন্ধু দেশ জয় করে। এই সময় দাহের নামে ব্রাহ্মণ বংশের রাজা সেখানে   রাজত্ব করতেন। 708 খ্রিস্টাব্দে সিংহলের রাজা , ইরাক ও খোরাসনের আরব শাসনকর্তা অল্ হজ্জাক তার বিরুদ্ধে অভিযান পাঠান। দুটি অভিযানে ব্যর্থতার পর 712 খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মদ বিন কাসিম এর নেতৃত্বে আরবরা দাহির কে নিহত করে রাওয়ার এর যুদ্ধে জয় যুক্ত হয় এবং দেবল ও রাওয়ার সহ সমগ্র দেশ দখল করে। এটিই ভারতীয় উপমহাদেশের প্রথম মুসলিম আক্রমণ । এই অভিযান সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যায় চাচনামা গ্রন্থটি থেকে। এই সিন্ধু জ

Non cooperation movement in Bengali

অসহযোগ আন্দোলনের কারণ: অসহযোগ আন্দোলনের কারণকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হল দীর্ঘদিন ধরে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি জমে থাকা ভারতীয়দের ক্ষোভ এবং অপরটি হলো খিলাফত ইস্যু। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জন্য ভারতের অর্থনীতি চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ভারত ব্রিটেনের কলোনি কান্ট্রি হওয়ায় তাদের সৈন্যদেরখাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ব্রিটেনের ভারত থেকে সরবরাহ করতো যার জন্য ভারতে প্রয়োজনীয় সামগ্রীর অভাব দেখা দেয় এবং ভারতের বাজারে সমস্ত বস্তুর দাম আকাশ ছুঁয়ে যায়। এতে সাধারণ মানুষকে একটি বড় সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় এর জন্য মানুষ ব্রিটিশ সরকারের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়। কুখ্যাত রাওলাট আইন, জালিওনাবাগ এর হত্যাকান্ড ভারতবাসীকে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আরও ক্ষুব্ধ করে তোলে। কেবলমাত্র লোক দেখানোর জন্য হান্টার কমিশনকে আনা এবং জেনারেল ডায়ারের উপযুক্ত শাস্তি না হওয়ায় ভারতবাসী ব্রিটিশ সরকারের আসল চেহারা দেখতে পায়। এই সমস্ত কারণে ভারতবাসী ব্রিটিশ সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে থাকলেও খিলাফত সমস্যার জন্য প্রথমবার হিন্দু-মুসলিম একত্রিত হয়ে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সূচনা করে এবং খিলাফত সমস্যা অসহয

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

হোমরুল আন্দোলন ও মন্টেগু-চেমসফোর্ড রিফর্ম 1919

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে চলে 1914 থেকে 1919 পর্যন্ত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে ভারতীয়দের মধ্যে তিনটি বিচারধারা দেখা যায়। নরমপন্থীরা ভাবে এই সময়ে ব্রিটিশদের সহায়তা করা উচিত। চরমপন্থীরা ভাবি এই সময় ব্রিটিশদের সহায়তা করলে হয়তো ব্রিটিশ সরকার ভারতকে সেলফগভর্নেন্স দিয়ে দেবে। বালগঙ্গাধর তিলক এমনটা ভাবছেন। এখানে বাল গঙ্গাধর তিলকের কথা বলা হচ্ছে কারণ 1914 তার 6 বছরের কারাদণ্ড শেষ হয়ে গিয়েছিল। রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিস্টরা ভাবে এটি আদর্শ সময় ব্রিটিশদের উপর আক্রমণ করার এবং তাদেরকে ভারত থেকে বিতাড়িত করার। এরপরে গদর পার্টি এর চেষ্টাও করে তবে সেটি সফল হয়নি। এছাড়া কিছু বিক্ষিপ্ত সশস্ত্র বিদ্রোহ দেখা যায়, যেমন সিঙ্গাপুরে ভারতীয় সৈন্যরা বিদ্রোহ ঘোষণা করে। তবে এই সময় কোন একটি সর্বভারতীয় আন্দোলন দেখা যায়নি। হোমরুল আন্দোলন হোমরুল এর ধারণাটি আয়ারল্যান্ড থেকে এসেছিল আর যাকে নিয়ে এসেছিলেন শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত।  শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত 1896 সালে ভারতে আসেন থিওসফিক্যাল সোসাইটি মেম্বার হয়ে। ম্যাডাম ব্ল্যাভাস্কি এবং কর্নেল অলকোট 1875 সালে থিওসফিক্যাল সোসাইটি আমেরিকায় প্রতিষ্ঠা করেন।

রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিটি প্রথম পর্যায় (1907-1917)

 স্বদেশী আন্দোলন শেষ হওয়ার পর তৎকালীন রাজনীতিতে নেতৃত্বের অভাব দেখা যায় কারণ কংগ্রেস দুই ভাগে ভেঙ্গে যায় এবং চরমপন্থি নেতারা ও সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে যায় যেমন বিপিনচন্দ্র পাল অরবিন্দ ঘোষ এবং বালগঙ্গাধর তিলককে রাজদ্রোহের চার্জে 6 বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এর ফলে যে যুবসমাজ চরমপন্থীদের দেখে স্বদেশী আন্দোলনের স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিয়েছিল তারা হতাশ হয়ে পড়ে। এবং যুব শক্তিকে কাজে লাগানোর মত কোন নেতৃত্ব ওই সময় ভারতবর্ষে উপস্থিত না থাকায় রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিটি শুরু হয়। রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিতিজ দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথম ব্যক্তি ছিল 1900-1915 পর্যন্তত এবং দ্বিতীয়ভাগটিি ছিল 1920 পর থেকে। A survey of revolutionary activities Bengal বাংলায় প্রথম যে রেভলিউশনারি গ্রুপটি তৈরি করা হয়েছিল সেটি তৈরি হয়েছিল মেদিনীপুরে যতীন্দ্রনাথ বসুর নেতৃত্বে 1902 সালে। এরপর 1902 সালে প্রমথ মিত্র, যতীন্দ্রনাথ বসু বীরেন্দ্র কুমার ঘোষ এর নেতৃত্বে কলকাতায় অনুশীলন সমিতি গঠিত হয়। বীরেন্দ্র কুমার ঘোষ ও ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত যুগান্তর নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা চালু করেন। বাংলার রিভলিউশ

বঙ্গভঙ্গ এবং মারলে মিন্টো রিফর্মস অফ 1909

বঙ্গভঙ্গ 1903 সালের ডিসেম্বর মাসে ব্রিটিশ সরকার সর্বসমক্ষে বঙ্গভঙ্গের প্রস্তাব টি আনে। এতে তারা বলেন বাংলাকে ভাগ করে তারা দুটি প্রদেশ গঠন করবেন একটি পশ্চিমবঙ্গ যেখানে থাকবে বাংলার কিছু অংশ বিহার এবং উড়িষ্যা (যার রাজধানী হবে কলকাতা) এবং অপর একটি ভাগ হবে পূর্ববঙ্গ হিসেবে যার মধ্যে থাকবে বাংলার বাকি অংশ এবং আসাম (যা রাজধানী হবে ঢাকা)। এই বঙ্গভঙ্গের কারণ হিসাবে ব্রিটিশ সরকার জানায়, 78 লক্ষ জনসাধারণের শাসন কার্য চালানো কঠিন এবং এই বঙ্গভঙ্গের ফলে আসামের উন্নতি হবে।  এই যুক্তি কিছু অংশের ঠিক হলেও ব্রিটিশ সরকারের আসল উদ্দেশ্য ছিল রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় বাংলাকে দুটি অংশে বিভক্ত করে দিয়ে ভারতীয় জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে কম জোর করে দাও। বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই সমস্ত জাতীয় নেতারা জনসাধারণকে এর বিরোধিতা করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন বিভিন্ন সংবাদপত্রের মাধ্যমে তাদের লেখনীর দ্বারা। যেমন হিতবাদী, সঞ্জীবনী (সম্পাদক ছিলেন কৃষ্ণকুমার মিত্র), বেঙ্গলি (সম্পাদক ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়) প্রভৃতি দেশীয় ভাষায় প্রকাশিত পত্রিকা গুলিতে নিয়মিত বঙ্গভঙ্গ নিয়ে আর্

ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস গঠন এবং নরমপন্থীদের যুগ

সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, আনন্দমোহন বসু এবং এও হিউম এর প্রচেষ্টায় 1 885 খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস গঠিত হয়। ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশন হয় বোম্বের গোকুলদাস তেজপাল সংস্কৃত কলেজে যার সভাপতিত্ব করেন উমেশচন্দ্র ব্যানার্জি । জাতীয় কংগ্রেসের উদ্দেশ্য এবং কর্মসূচি- একটি সর্বভারতীয় জাতীয় আন্দোলন গঠন করা। ভারতবাসীদের রাজনৈতিকভাবে শিক্ষিত করা। সর্বভারতীয় গণআন্দোলনের জন্য একটি মুখ্য কার্যালয় স্থাপন করা। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের দেশ ভক্তির মধ্যে ব্যক্তিগত যোগাযোগ এবং সৌজন্যে স্থাপন করা। সরকারের সামনে জনপ্রিয় দাবিগুলোকে তুলে ধরা। দেশাত্মবোধ জাগানো। নরমপন্থী দের যুগ (1885-1905) জাতীয় কংগ্রেসের নরমপন্থী নেতাদের ব্রিটিশ সরকারকে কিছু জানাতে হলে প্রিয়ার এবং পিটিশনের সাহায্য নিতেন এবং কনস্টিটিউশনাল রিফর্ম দাবি জানাতেন। তারা সরাসরি কোনো গণ আন্দোলনের পথে অগ্রসর হতে না। এই সময়কার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নরমপন্থী নেতার নাম হল- দাদাভাই নওরোজি, ফিরোজশাহ মেহেতা, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, উমেশচন্দ্র ব্যানার্জি ইত্যাদি। ভারতীয় জাতীয়তার নরমপন্থীদের অবদান

ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের উদ্ভবের পূর্বে ভারতীয় জাতীয়তাবাদ

ভারতে জাতীয়তাবাদ উন্মেষের কারণ- পাশ্চাত্য শিক্ষার বিকাশের ফলে ভারতীয় মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকেরা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে যান এবং সেখানে গিয়ে একটি স্বাধীন দেশের সমাজের সঙ্গে নিজের দেশের সমাজ ব্যবস্থার তুলনা করেন, যেখানে জনসাধারণকে বেসিক হিউম্যান রাইট পর্যন্ত দেওয়া হতো না। পাশ্চাত্য শিক্ষার বিকাশের ফলে ভারতীয়রা বহির্বিশ্বের সমস্ত বিপ্লব সম্পর্কে এবং নবজাগরণের সম্পর্কে জানতে পারে, যা ভারতীয় জাতীয়তাবাদ উন্মেষে অনুপ্রেরণা যোগায়, যেমন- সাউথ আফ্রিকা, গ্রিস এবং বিশেষভাবে আয়ারল্যান্ডের বিপ্লব ভারতীয়দের অনুপ্রাণিত করে। ইংরেজি ভাষা শেখার ফলে ভারতের এক প্রান্তের মানুষ অন্য প্রান্তের মানুষের সঙ্গে সহজে কথোপকথন করতে পারে আর যারা রাজনৈতিক মতবাদ প্রবর্তনে সহায়ক হয়। এছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভারতে 169 টি দেশীয় ভাষায় প্রকাশিত সংবাদপত্র ছিল যেগুলি সরকারের সমালোচনা করত এবং ভারতীয়দের এক হওয়ার অনুপ্রেরণা যোগাতে। এছাড়া ঊনবিংশ শতাব্দীতে ভারতে যে দেশাত্মবোধে অনুপ্রেরিত সাহিত্যের উদ্ভব হয় তা জাতীয়তাবাদী মনোভাব গঠনে সহায়তা করে। ব্রিটিশদের বর্ণ বৈষম্যতা ভারতীয় জাতীয়তাবাদের উদ্ভবে একটি অ

All all modern history MCQ question asked in in WBCS from 2005-2019

মর্লে মিন্টো সংস্কার কত সালে ঘোষিত হয়? 1907 সালে 1909 সালে 1911 সালে 1919 সালে 1853 সালে ভারতে প্রথম রেল লাইন চালু হয়- হাওড়া ও দিল্লির মধ্যে বোম্বে ও থানের মধ্যে হাওড়া ও বোম্বের মধ্যে ওপরের কোনোটিই নয় ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় বিচারালয় গঠিত হয়েছিল কোন সালের আইনে? 1891 1909 1919 1935 পিটের ভারত শাসন আইন কোন সালে প্রণীত হয়? 1773 1781 1784 1858 সূর্যাস্ত আইন কে প্রবর্তন করেন? ওয়ারেন হেস্টিংস লর্ড কর্নওয়ালিস লর্ড বেন্টিং লর্ড ক্যানিং কোন সালে বাংলায় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তিত হয়? 1791 1792 1793 1794 1919 খ্রিস্টাব্দের আইন যে নামে পরিচিত- রাওলাট আইন মর্লি মিন্টো রিফর্ম মন্টেগু-চেমসফোর্ড আইন সাইমন কমিশন কে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তন করেন? লর্ড কর্নওয়ালিস ওয়ারেন হেস্টিংস জন শোর লর্ড বেন্টিং ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রথম ভারতীয় সদস্য হিসাবে কে মনোনীত হন? জহরলাল নেহেরু দাদাভাই নওরোজি এম কে গান্ধী এদের কেউ নয় কোন আইনে ভার