- হিপোক্রেটসকে ঔষুধী বিদ্যার জনক বলা হয়।
- বায়োলজিকে গ্রীক বিজ্ঞানী এরিস্টটল সর্বপ্রথম প্রাকৃতিক বিজ্ঞান থেকে আলাদা করেন।
- এরপরে অ্যারিস্টোটল বায়োলজি কে দুটি ভাগে ভাগ করেন বোটানি ও জুলজি।
- বোটানি হলেও গাছপালাকে নিয়ে অধ্যায়ন।
- জুলজি হলো জীবজন্তুদের নিয়ে অধ্যায়ন।
- হিস্টোরিয়া অ্যানিমেলিয়া নামক বইয়ে অ্যারিস্টোটল পাঁচশোর বেশি জীবজন্তুর প্রজাতি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন।
- এরিস্টটলকে বায়োলজি, জুলজির এবং এমব্রায়োলজির জনক ও বলা হয়।
- ভ্রূণের বিকাশ নিয়ে জীব বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে বলা হয় এমব্রায়োলজি।
- থিওফ্রাস্টাস গাছপালার 500 প্রজাতি নিয়ে একটি বইয়ে আলোচনা করেছেন যেটির নাম হল হিস্টোরিয়া প্লান্টেরা।
- লিওনার্দো দা ভিঞ্চি কে প্যালিয়েন্টোলজি জনক বলা হয়।
- জীবাশ্ম নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে প্যালিয়েন্টোলজি বলে।
- কার লিনিয়াসকে ট্যাক্সোনমির জনক বলা হয়। বাইনোমিয়াল নমেনক্লেচার পদ্ধতি শুরু করেন কার লিনিয়াস।
- সিস্টেমা ন্যাচেরা, ফিলোসফিকা বোটানিকা, স্পিসিজ প্লান্টারাম এই তিনটি বই কার লিনিয়াস লিখেছিলেন।
- কার লিনিয়াস যেই ক্লাসিফিকেশন দিয়েছিলেন তাতে সম্পূর্ণ জীবজগতকে তিনি দুটি ভাগে ভাগ করেছিলেন উদ্ভিদ এবং প্রাণী।
- ল্যামার্ক ও টিভারেন্স বায়োলজি শব্দটি প্রবর্তন করেন 1802 খ্রিস্টাব্দে।
- ইউজ এন্ড ডিফিউজ অফ অর্গান এই থিওরীটি ল্যামার্ক দিয়েছিলেন এবং ল্যামার্ক এই থিওরীটি জিরাফের গলা ওপর পর্যবেক্ষণ করে দিয়েছিলেন।
গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে। প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরত...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন