- প্রাচীন ভারতের লোকেরা নর্মদা নদীর তীরে, শুনে বল ও কিরথা পাহাড়, গারো পাহাড় ও বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায় থাকতো।
- নর্মদা নদীর তীরে যে সমস্ত মানুষ বসবাস করত তারা খাদ্য সংগ্রহকারী ছিল। তারা ফলমূল সংগ্রহ করত এবং শিকার করতে জানতো।
- আট হাজার বছর আগে যে সকল মানুষ সুলেমান ও কিরথা পাহাড়ের সংলগ্ন এলাকায় বাস করত তারা প্রথম গম ও বার্লি চাষ করে।
- যে সমস্ত মানুষেরা গরু-ছাগল পালন করত এবং গ্রামে বসবাস করত তারা গারো খাসি পাহাড় ও বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায় থাকতো।
- ধান সর্বপ্রথম উৎপাদন করা হয় বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায়।
- গঙ্গার শাখা নদী সনের তীরে মগধ নামক বিশাল সাম্রাজ্য তৈরী হয়েছিল।
- প্রাচীনকালে মানুষ জীবনধারণের জন্য, প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচার জন্য, দেশ জয় করার জন্য, ধর্মপ্রচারের জন্য বা নতুন জায়গা খোঁজার জন্য গ্রহণ করত।
- আমরা manuscript, inscription, ancient tools দেখে অতীতের কথা জানতে পারি।
- প্রাচীনকালে যে সমস্ত বই গুলি পাওয়া গেছে সেগুলি সংস্কৃত, প্রাকৃত বা তামিল ভাষায় লেখা।
গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে। প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরত...
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন