সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

Important temples of India and their locations


Important Temples and their Locations

  • 1.      Vaishno Devi temple- Jammu and Kashmir (শক্তি ও মাতারানীর পুজো করা হয়)
  • 2.      Amarnath Temple- greater Himalayan range. (Jammu and Kashmir)
  • 3.      Badrinath Temple- uttarakhand
  • 4.      Kedarnath temple- uttarakhand
  • 5.      Golden Temple- Amritsar Punjab (এর আসল নাম হল হরমিন্দর সাহিব মন্দির, শিখদের পঞ্চম গুরু অর্জুন দেব এই মন্দির তৈরি করেছিলেন। এখানকার জমিটা আকবর দিয়েছিল। আর স্বর্ণ মন্দিরের ভেতরে যে সরবরটি আছে সেটাকে তৈরি করেছিলেন গুরু রামদাস।)
  • 6.      Markandeshwar Temple- Have a (শিব ঠাকুরের মন্দির)
  • 7.      Hidimba Devi Temple- Himachal Pradesh
  • 8.      Birla Mandir- Jaipur, Rajasthan
  • 9.      Dilwara Temple- Mount Abu (জৈনদের মন্দির)
  • 10.  Swaminarayan akshardham temple- Delhi
  • 11.  Kashi vishwanath Temple- Varanasi uttar Pradesh (গণেশ ঠাকুরের মন্দির)
  • 12.  Mahabodhi Temple- Bihar (Buddha Gaya)
  • 13.  Dakshineswar Kali temple- Kolkata (হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত)
  • 14.  Belur Math- Kolkata
  • 15.  Jogannath Temple- Puri, odisha (এই মন্দিরকে হোয়াইট পাগডা বলা হয়। এবং কোনারকের সূর্য মন্দির কে ব্ল্যাক প্যাগোডা বলা হয়। অনন্ত বর্মন দেব Jogannath Temple মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন এবং নরসিংহ বর্মন প্রথম ব্ল্যাক প্যাগোডা মন্দিরটি তৈরি করেন।)
  • 16.  Kendriya mahadev temple- madhya Pradesh (খাজুরাহো মন্দিরের অংশ)
  • 17.  Khajuraho temple- madhya pradesh (হিন্দু এবং জৈন মন্দির)
  • 18.  Somnath Temple- saurashtra, Gujarat 
  • 19.  Siddhivinayak Temple- Maharashtra (গণেশ ঠাকুরের মন্দির)
  • 20.  Balaji venkateswara swamy Temple- Andhra Pradesh.
  • 21.  Kalabhairaveshwara temple- karnataka
  • 22.  Manjunathshwara Temple- Karnataka
  • 23.  Virupaksha Temple- Karnataka (শিব ঠাকুরের মন্দির)
  • 24.  Gomateshwara Temple- Karnataka (জৈনদের মন্দির, বৃদ্ধগিরি ও চন্দ্রাগিরি এই দুটি পাহাড় এই মন্দিরের পাশে রয়েছে।)
  • 25.  Nataraja Temple- Tamil Nadu (চোল রাজারা এই মন্দির বানিয়ে ছিলেন)
  • 26.  Brihadeshwara Temple- Tamil Nadu (কাবেরী নদীর তীরে অবস্থিত শিব ঠাকুরের মন্দির, চোল রাজারা বানিয়েছিল)
  • 27.  Jambukeshwara Temple- Tamil Nadu
  • 28.  Ekambareswrar Temple- Tamil Nadu
  • 29.  Meenakshi Temple- Tamil Nadu
  • 30.  Sripuram Golden Temple- Tamil Nadu (শিব ঠাকুরের মন্দির)
  • 31.  Padmanabhaswamy Temple- Kerala
  • 32.  Sabarimala temple- Kerala
  • 33.  Kamakhya Temple- Asam
  • 34.  Angkor wat temple- Cambodia (বিষ্ণু ঠাকুরের মন্দির, রাজা সূর্য বর্মন এই মন্দিরটি বানান)
  • 35.  Pashupatinath Temple- Nepal
Important temples of India and their locations এর PDF টি ডাউনলোড করার জন্য ক্লিক করুনঃ Important temples of India

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Fundamental right in Bengali | মৌলিক অধিকার

Fundamental right বা মৌলিক অধিকার ভারতীয় সংবিধানের part 3 এর article 12 থেকে article 35 এর মধ্যে আছে। মৌলিক অধিকারের ধারণা US Constitution থেকে নেওয়া হয়েছে।  ভারতীয় সংবিধানে বর্তমানে ছয়টি মৌলিক অধিকার আছে। যে গুলি হল, Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) Right to freedom বাক স্বাধীনতার অধিকার (article 19 থেকে 22) Right against exploitation বা শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার (article 23 থেকে 24) Right to freedom of religion বা ধর্মীয় স্বাধীনতা (article 25 থেকে 28) Cultural and educational rights বা শিক্ষা ও সংস্কৃতির অধিকার (article 29 থেকে 30) Right to constitutional remedies বা সাংবিধানিক প্রতিকারের অধিকার (article 32) 1978 খ্রিস্টাব্দের আগে right to property বা সম্পত্তির অধিকার ও একটি fundamental right বা মৌলিক অধিকার ছিল কিন্তু 1978 সালে 44 তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকারকে মৌলিক অধিকার থেকে সরিয়ে legal right বানানো হয় যা বর্তমানে article 300A যে আছে। Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) -  Article 14 -  Equal

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

ধ্বনি

ধ্বনি কাকে বলে? বাক যন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়োগে শব্দের বিশ্লিষ্ট তম অংশকে বলে ধ্বনি। বাংলা ব্যাকরণে 11 টি স্বরধ্বনি এবং 39 টি ব্যঞ্জনধ্বনি আছে। ধ্বনি পরিবর্তন দুইভবে হয়, স্বরধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন ও ব্যঞ্জনধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন। স্বরধ্বনিঘটিত পরিবর্তন- স্বরভক্তি বা বিপ্রকর্ষ-  উচ্চারণের সুবিধার জন্য বা ছন্দের প্রয়োজনে সংযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ্ণকে  ভেঙে তার মধ্যে স্বরধ্বনি আনার রীতিকে বলা হয় স্বরভক্তি বাা বিপ্রকর্ষ। যেমন - রত্ন > রতন স্বরাগম- উচ্চারণ কে সহজ করতে অথবা উচ্চারণের অপারগতার জন্য শব্দের শুরুতে, মধ্যে বা শেষে স্বরধ্বনি আগমনকে বলা হয় স্বরাগম। স্বরাগমকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। আদি স্বরাগম- শব্দের শুরুতে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- স্কুল > ইস্কুল মধ্য স্বরাগম-  শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- রত্ন > রতন, ধর্ম > ধরম ইত্যাদি। অন্ত স্বরাগম-  শব্দের শেষে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- বেঞ্চ >বেঞ্চি, ইঞ্চ>ইঞ্চি ইত্যাদি। স্বরলোপ-  উচ্চারণের কোন ত্রুটি বা সুবিধার জন্য শব্দের অন্তর্গত কোন