সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Historical background of Indian polity in Bengali

1600 খ্রিস্টাব্দে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতে ব্যবসা সূত্রে আসে এবং আসার সময় তারা ইংল্যান্ডের রানীর কাছ থেকে একটি রয়াল চারটা নিয়ে আসে যার দ্বারা তারা ভারতে একছত্র ব্যবসা করার অধিকার পায়। এরপর ধীরে ধীরে তারা ভারতীয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়তে থাকে এবং নিজেদের সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করা শুরু করে। 1757 খ্রিস্টাব্দে তারা বাংলা সঙ্গে যুদ্ধ করে যেটাকে আমরা পলাশীর যুদ্ধ নামে জানি। এরপরে 1764 খ্রিস্টাব্দে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ হয় যার নাম ছিল বক্সারের যুদ্ধ যেখানটায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলার নবাব মীর কাসিম, অযোধ্যার নবাব সুজাউদ্দৌলা ও মোগল সম্রাট দ্বিতীয় শাহ আলমকে একসঙ্গে হারিয়ে যায়। 1765 সালে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার দেওয়ানি লাভ করে। দেওয়ানী মানে টেক্স কালেক্ট করার ক্ষমতা। বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যা তিনটি রাজ্য ধনী হওয়ায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রচুর মুনাফা হওয়ার কথা ছিল কিন্তু কোম্পানির পলিসি ভালো না হওয়ায় এবং করাপশন এর কারণে কোম্পানির আধিকারিকরা প্রচুর ধনী হয়ে যায় কিন্তু কোম্পানি ক্ষতিতে চলতে থাকে যার ফলে ব্রিটিশ গভারমেন্ট ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির

ভারতের সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মুখ্যমন্ত্রী এবং গভর্নর

অন্ধপ্রদেশ অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জগমোহন রেড্ডির। অন্ধ্রপ্রদেশের গভর্নর বিশ্ব ভূষণ হরিচন্দ্রন। অরুণাচল প্রদেশ অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী প্রেমা খান্ডু। অরুণাচল প্রদেশের গভর্নর বি ডি মিশ্রা। আসাম আসামের মুখ্যমন্ত্রী সর্বেনন্দা সোনিয়াল। আসামের গভর্নর জগদীশ মুখী। বিহার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। বিহারের গভর্নর ফাবু চৌহান। ছত্রিশগড় ছত্রিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল। ছত্রিশগড় গভর্নর অনুসুইয়া দিল্লি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। দিল্লির লিউটিন্যান্ট গভর্নর অনিল বেইজাল। গোয়া গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমদ সাওয়ান্ত। গোয়ার গভর্নর মৃদুলা সিনহা। গুজরাট গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানি। গুজরাটের গভর্নর আচার্য দেব ভট। হরিয়ানা হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খাট্টার। হরিয়ানার গভর্নর নারায়ন আর্য। হিমাচল প্রদেশ হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জয় রাম ঠাকুর। হিমাচল প্রদেশের গভর্নর বনদারু। জম্বু কাশ্মীর জম্বু কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী জম্মু-কাশ্মীরের লিউটিন্যান্ট গভর্নর গিরিশচন্দ্র মুর্মু। লাদাখ

Non cooperation movement in Bengali

অসহযোগ আন্দোলনের কারণ: অসহযোগ আন্দোলনের কারণকে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হল দীর্ঘদিন ধরে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি জমে থাকা ভারতীয়দের ক্ষোভ এবং অপরটি হলো খিলাফত ইস্যু। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জন্য ভারতের অর্থনীতি চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, ভারত ব্রিটেনের কলোনি কান্ট্রি হওয়ায় তাদের সৈন্যদেরখাদ্য ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ব্রিটেনের ভারত থেকে সরবরাহ করতো যার জন্য ভারতে প্রয়োজনীয় সামগ্রীর অভাব দেখা দেয় এবং ভারতের বাজারে সমস্ত বস্তুর দাম আকাশ ছুঁয়ে যায়। এতে সাধারণ মানুষকে একটি বড় সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় এর জন্য মানুষ ব্রিটিশ সরকারের প্রতি ক্ষুব্ধ হয়। কুখ্যাত রাওলাট আইন, জালিওনাবাগ এর হত্যাকান্ড ভারতবাসীকে ব্রিটিশ সরকারের প্রতি আরও ক্ষুব্ধ করে তোলে। কেবলমাত্র লোক দেখানোর জন্য হান্টার কমিশনকে আনা এবং জেনারেল ডায়ারের উপযুক্ত শাস্তি না হওয়ায় ভারতবাসী ব্রিটিশ সরকারের আসল চেহারা দেখতে পায়। এই সমস্ত কারণে ভারতবাসী ব্রিটিশ সরকারের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে থাকলেও খিলাফত সমস্যার জন্য প্রথমবার হিন্দু-মুসলিম একত্রিত হয়ে ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সূচনা করে এবং খিলাফত সমস্যা অসহয

Important organisation and their headquarters

ইম্পর্টেন্ট অরগানাইজেশন ও তাদের হেডকোয়ার্টার কোথায়: Food and agriculture organisation- Rome. International civil aviation organisation- Montreal (Canada) International fund for agricultural development- Rome. International labour organisation- Geneva. International Maritime organisation- London. International monetary fund- Washington DC (IMF এর MD ক্রিস্টিলিনা, এবং চিফ ইকনোমিস্ট গিতা গোপিনাথ) International telecommunication Union- Geneva. UNESCO (United Nation educational scientific cultural organisation)- Paris United Nation industrial development organisation- Vienna (Austria) Universal postal Union- Bern (Switzerland) World Bank- Washington DC. (দুটি ব্যাংক নিয়ে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গঠিত IBRD {189 দেশ এর সদস্য} IDA {173 দেশ এর সদস্য} [world Bank এর বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস, CEO ক্রিস্টিলিনা, CFO আন্ক্সকুলা কান্ত] World health organisation- Switzerland World intellectual property organisation- Geneva (Switzerland) World tourism

Biology introduction in Bengali

  হিপোক্রেটসকে ঔষুধী বিদ্যার জনক বলা হয়।  বায়োলজিকে গ্রীক বিজ্ঞানী এরিস্টটল সর্বপ্রথম প্রাকৃতিক বিজ্ঞান থেকে আলাদা করেন। এরপরে অ্যারিস্টোটল বায়োলজি কে দুটি ভাগে ভাগ করেন বোটানি ও জুলজি। বোটানি হলেও গাছপালাকে নিয়ে অধ্যায়ন। জুলজি হলো জীবজন্তুদের নিয়ে অধ্যায়ন। হিস্টোরিয়া অ্যানিমেলিয়া নামক বইয়ে অ্যারিস্টোটল পাঁচশোর বেশি জীবজন্তুর প্রজাতি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এরিস্টটলকে বায়োলজি, জুলজির এবং এমব্রায়োলজির জনক ও বলা হয়। ভ্রূণের বিকাশ নিয়ে জীব বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে বলা হয় এমব্রায়োলজি । থিওফ্রাস্টাস গাছপালার 500 প্রজাতি নিয়ে একটি বইয়ে আলোচনা করেছেন যেটির নাম হল হিস্টোরিয়া প্লান্টেরা । লিওনার্দো দা ভিঞ্চি কে প্যালিয়েন্টোলজি জনক বলা হয় । জীবাশ্ম নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে প্যালিয়েন্টোলজি বলে। কার লিনিয়াসকে ট্যাক্সোনমির জনক বলা হয় । বাইনোমিয়াল নমেনক্লেচার পদ্ধতি শুরু করেন কার লিনিয়াস। সিস্টেমা ন্যাচেরা , ফিলোসফিকা বোটানিকা , স্পিসিজ প্লান্টারাম এই তিনটি বই কার লিনিয়াস লিখেছিলেন। কার লিনিয়াস যেই ক্লাসিফিকেশ

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

হোমরুল আন্দোলন ও মন্টেগু-চেমসফোর্ড রিফর্ম 1919

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে চলে 1914 থেকে 1919 পর্যন্ত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে ভারতীয়দের মধ্যে তিনটি বিচারধারা দেখা যায়। নরমপন্থীরা ভাবে এই সময়ে ব্রিটিশদের সহায়তা করা উচিত। চরমপন্থীরা ভাবি এই সময় ব্রিটিশদের সহায়তা করলে হয়তো ব্রিটিশ সরকার ভারতকে সেলফগভর্নেন্স দিয়ে দেবে। বালগঙ্গাধর তিলক এমনটা ভাবছেন। এখানে বাল গঙ্গাধর তিলকের কথা বলা হচ্ছে কারণ 1914 তার 6 বছরের কারাদণ্ড শেষ হয়ে গিয়েছিল। রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিস্টরা ভাবে এটি আদর্শ সময় ব্রিটিশদের উপর আক্রমণ করার এবং তাদেরকে ভারত থেকে বিতাড়িত করার। এরপরে গদর পার্টি এর চেষ্টাও করে তবে সেটি সফল হয়নি। এছাড়া কিছু বিক্ষিপ্ত সশস্ত্র বিদ্রোহ দেখা যায়, যেমন সিঙ্গাপুরে ভারতীয় সৈন্যরা বিদ্রোহ ঘোষণা করে। তবে এই সময় কোন একটি সর্বভারতীয় আন্দোলন দেখা যায়নি। হোমরুল আন্দোলন হোমরুল এর ধারণাটি আয়ারল্যান্ড থেকে এসেছিল আর যাকে নিয়ে এসেছিলেন শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত।  শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত 1896 সালে ভারতে আসেন থিওসফিক্যাল সোসাইটি মেম্বার হয়ে। ম্যাডাম ব্ল্যাভাস্কি এবং কর্নেল অলকোট 1875 সালে থিওসফিক্যাল সোসাইটি আমেরিকায় প্রতিষ্ঠা করেন।