সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

Important organisation and their headquarters

ইম্পর্টেন্ট অরগানাইজেশন ও তাদের হেডকোয়ার্টার কোথায়: Food and agriculture organisation- Rome. International civil aviation organisation- Montreal (Canada) International fund for agricultural development- Rome. International labour organisation- Geneva. International Maritime organisation- London. International monetary fund- Washington DC (IMF এর MD ক্রিস্টিলিনা, এবং চিফ ইকনোমিস্ট গিতা গোপিনাথ) International telecommunication Union- Geneva. UNESCO (United Nation educational scientific cultural organisation)- Paris United Nation industrial development organisation- Vienna (Austria) Universal postal Union- Bern (Switzerland) World Bank- Washington DC. (দুটি ব্যাংক নিয়ে ওয়ার্ল্ড ব্যাংক গঠিত IBRD {189 দেশ এর সদস্য} IDA {173 দেশ এর সদস্য} [world Bank এর বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস, CEO ক্রিস্টিলিনা, CFO আন্ক্সকুলা কান্ত] World health organisation- Switzerland World intellectual property organisation- Geneva (Switzerland) World tourism

Biology introduction in Bengali

  হিপোক্রেটসকে ঔষুধী বিদ্যার জনক বলা হয়।  বায়োলজিকে গ্রীক বিজ্ঞানী এরিস্টটল সর্বপ্রথম প্রাকৃতিক বিজ্ঞান থেকে আলাদা করেন। এরপরে অ্যারিস্টোটল বায়োলজি কে দুটি ভাগে ভাগ করেন বোটানি ও জুলজি। বোটানি হলেও গাছপালাকে নিয়ে অধ্যায়ন। জুলজি হলো জীবজন্তুদের নিয়ে অধ্যায়ন। হিস্টোরিয়া অ্যানিমেলিয়া নামক বইয়ে অ্যারিস্টোটল পাঁচশোর বেশি জীবজন্তুর প্রজাতি নিয়ে আলোচনা করেছিলেন। এরিস্টটলকে বায়োলজি, জুলজির এবং এমব্রায়োলজির জনক ও বলা হয়। ভ্রূণের বিকাশ নিয়ে জীব বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে বলা হয় এমব্রায়োলজি । থিওফ্রাস্টাস গাছপালার 500 প্রজাতি নিয়ে একটি বইয়ে আলোচনা করেছেন যেটির নাম হল হিস্টোরিয়া প্লান্টেরা । লিওনার্দো দা ভিঞ্চি কে প্যালিয়েন্টোলজি জনক বলা হয় । জীবাশ্ম নিয়ে বিজ্ঞানের যে শাখায় অধ্যায়ন করা হয় তাকে প্যালিয়েন্টোলজি বলে। কার লিনিয়াসকে ট্যাক্সোনমির জনক বলা হয় । বাইনোমিয়াল নমেনক্লেচার পদ্ধতি শুরু করেন কার লিনিয়াস। সিস্টেমা ন্যাচেরা , ফিলোসফিকা বোটানিকা , স্পিসিজ প্লান্টারাম এই তিনটি বই কার লিনিয়াস লিখেছিলেন। কার লিনিয়াস যেই ক্লাসিফিকেশ

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

হোমরুল আন্দোলন ও মন্টেগু-চেমসফোর্ড রিফর্ম 1919

প্রথম বিশ্বযুদ্ধে চলে 1914 থেকে 1919 পর্যন্ত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে ভারতীয়দের মধ্যে তিনটি বিচারধারা দেখা যায়। নরমপন্থীরা ভাবে এই সময়ে ব্রিটিশদের সহায়তা করা উচিত। চরমপন্থীরা ভাবি এই সময় ব্রিটিশদের সহায়তা করলে হয়তো ব্রিটিশ সরকার ভারতকে সেলফগভর্নেন্স দিয়ে দেবে। বালগঙ্গাধর তিলক এমনটা ভাবছেন। এখানে বাল গঙ্গাধর তিলকের কথা বলা হচ্ছে কারণ 1914 তার 6 বছরের কারাদণ্ড শেষ হয়ে গিয়েছিল। রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিস্টরা ভাবে এটি আদর্শ সময় ব্রিটিশদের উপর আক্রমণ করার এবং তাদেরকে ভারত থেকে বিতাড়িত করার। এরপরে গদর পার্টি এর চেষ্টাও করে তবে সেটি সফল হয়নি। এছাড়া কিছু বিক্ষিপ্ত সশস্ত্র বিদ্রোহ দেখা যায়, যেমন সিঙ্গাপুরে ভারতীয় সৈন্যরা বিদ্রোহ ঘোষণা করে। তবে এই সময় কোন একটি সর্বভারতীয় আন্দোলন দেখা যায়নি। হোমরুল আন্দোলন হোমরুল এর ধারণাটি আয়ারল্যান্ড থেকে এসেছিল আর যাকে নিয়ে এসেছিলেন শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত।  শ্রীমতি অ্যানি বেসান্ত 1896 সালে ভারতে আসেন থিওসফিক্যাল সোসাইটি মেম্বার হয়ে। ম্যাডাম ব্ল্যাভাস্কি এবং কর্নেল অলকোট 1875 সালে থিওসফিক্যাল সোসাইটি আমেরিকায় প্রতিষ্ঠা করেন।

রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিটি প্রথম পর্যায় (1907-1917)

 স্বদেশী আন্দোলন শেষ হওয়ার পর তৎকালীন রাজনীতিতে নেতৃত্বের অভাব দেখা যায় কারণ কংগ্রেস দুই ভাগে ভেঙ্গে যায় এবং চরমপন্থি নেতারা ও সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে যায় যেমন বিপিনচন্দ্র পাল অরবিন্দ ঘোষ এবং বালগঙ্গাধর তিলককে রাজদ্রোহের চার্জে 6 বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এর ফলে যে যুবসমাজ চরমপন্থীদের দেখে স্বদেশী আন্দোলনের স্বতঃস্ফূর্তভাবে যোগ দিয়েছিল তারা হতাশ হয়ে পড়ে। এবং যুব শক্তিকে কাজে লাগানোর মত কোন নেতৃত্ব ওই সময় ভারতবর্ষে উপস্থিত না থাকায় রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিটি শুরু হয়। রিভলিউশনারি অ্যাক্টিভিতিজ দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। প্রথম ব্যক্তি ছিল 1900-1915 পর্যন্তত এবং দ্বিতীয়ভাগটিি ছিল 1920 পর থেকে। A survey of revolutionary activities Bengal বাংলায় প্রথম যে রেভলিউশনারি গ্রুপটি তৈরি করা হয়েছিল সেটি তৈরি হয়েছিল মেদিনীপুরে যতীন্দ্রনাথ বসুর নেতৃত্বে 1902 সালে। এরপর 1902 সালে প্রমথ মিত্র, যতীন্দ্রনাথ বসু বীরেন্দ্র কুমার ঘোষ এর নেতৃত্বে কলকাতায় অনুশীলন সমিতি গঠিত হয়। বীরেন্দ্র কুমার ঘোষ ও ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত যুগান্তর নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা চালু করেন। বাংলার রিভলিউশ

বঙ্গভঙ্গ এবং মারলে মিন্টো রিফর্মস অফ 1909

বঙ্গভঙ্গ 1903 সালের ডিসেম্বর মাসে ব্রিটিশ সরকার সর্বসমক্ষে বঙ্গভঙ্গের প্রস্তাব টি আনে। এতে তারা বলেন বাংলাকে ভাগ করে তারা দুটি প্রদেশ গঠন করবেন একটি পশ্চিমবঙ্গ যেখানে থাকবে বাংলার কিছু অংশ বিহার এবং উড়িষ্যা (যার রাজধানী হবে কলকাতা) এবং অপর একটি ভাগ হবে পূর্ববঙ্গ হিসেবে যার মধ্যে থাকবে বাংলার বাকি অংশ এবং আসাম (যা রাজধানী হবে ঢাকা)। এই বঙ্গভঙ্গের কারণ হিসাবে ব্রিটিশ সরকার জানায়, 78 লক্ষ জনসাধারণের শাসন কার্য চালানো কঠিন এবং এই বঙ্গভঙ্গের ফলে আসামের উন্নতি হবে।  এই যুক্তি কিছু অংশের ঠিক হলেও ব্রিটিশ সরকারের আসল উদ্দেশ্য ছিল রাজনৈতিকভাবে সক্রিয় বাংলাকে দুটি অংশে বিভক্ত করে দিয়ে ভারতীয় জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে কম জোর করে দাও। বঙ্গভঙ্গ বিরোধী আন্দোলন বঙ্গভঙ্গ ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই সমস্ত জাতীয় নেতারা জনসাধারণকে এর বিরোধিতা করার জন্য উদ্বুদ্ধ করেন বিভিন্ন সংবাদপত্রের মাধ্যমে তাদের লেখনীর দ্বারা। যেমন হিতবাদী, সঞ্জীবনী (সম্পাদক ছিলেন কৃষ্ণকুমার মিত্র), বেঙ্গলি (সম্পাদক ছিলেন সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়) প্রভৃতি দেশীয় ভাষায় প্রকাশিত পত্রিকা গুলিতে নিয়মিত বঙ্গভঙ্গ নিয়ে আর্

NCERT Class 6 | History | chapter 1 |What Where How and When? summary in bengali

প্রাচীন ভারতের লোকেরা নর্মদা নদীর তীরে, শুনে বল ও কিরথা পাহাড়, গারো পাহাড় ও বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায় থাকতো। নর্মদা নদীর তীরে যে সমস্ত মানুষ বসবাস করত তারা খাদ্য সংগ্রহকারী ছিল। তারা ফলমূল সংগ্রহ করত এবং শিকার করতে জানতো। আট হাজার বছর আগে যে সকল মানুষ সুলেমান ও কিরথা পাহাড়ের সংলগ্ন এলাকায় বাস করত তারা প্রথম গম ও বার্লি চাষ করে। যে সমস্ত মানুষেরা গরু-ছাগল পালন করত এবং গ্রামে বসবাস করত তারা গারো খাসি পাহাড় ও বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায় থাকতো। ধান সর্বপ্রথম উৎপাদন করা হয় বিন্ধ পর্বত সংলগ্ন এলাকায়। গঙ্গার শাখা নদী সনের তীরে মগধ নামক বিশাল সাম্রাজ্য তৈরী হয়েছিল। প্রাচীনকালে মানুষ জীবনধারণের জন্য, প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে বাঁচার জন্য, দেশ জয় করার জন্য, ধর্মপ্রচারের জন্য বা নতুন জায়গা খোঁজার জন্য গ্রহণ করত। আমরা manuscript, inscription, ancient tools দেখে অতীতের কথা জানতে পারি। প্রাচীনকালে যে সমস্ত বই গুলি পাওয়া গেছে সেগুলি সংস্কৃত, প্রাকৃত বা তামিল ভাষায় লেখা।