সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

NCERT Class 6 | Chapter 3&4 | Fibre to Fabric & Sorting Materials into Groups in Bengali


 Yarn- একটি কাপড়ের টুকরো একদম কনের যে সুতোটা বের হয়ে থাকে তাকে ইয়ার্ন বল।
Fibre- ইয়ার্ন তৈরি হয় ফাইবার দিয়ে।
Different kind of fibres
ফাইবারের প্রকারভেদ
Cotton- কালো মাটি ও উষ্ণ জলবায়ু অঞ্চলে কার্পাস চাষ হয়।
Cotton থেকে বীজ ছাড়ানোর পদ্ধতিকে ginning বলে।
Jute- পাট পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও আসামে বর্ষাকালে লাগানো হয়। পাট গাছের কান্ড (পাটকাঠি) জলে থাকতে থাকতে পচে যায় আর এরপর ফাইবারটি খুলে নেওয়া হয়। তারপর ফাইবার থেকে ইয়ার্ন বানানো হয়।
Fibres থেকে yarn বানানোর পদ্ধতিকে spinning বলা হয়।
স্পিনিং এর জন্য চরকা ও টাকলি নামক যন্ত্রের ব্যবহার করা হয়।
খাদিকে জনপ্রিয় করতে ভারত সরকার 1956 সালে khadi and Village Industries Commission শুরু করে।
2 টি ইয়ার্ন এর সেট দিয়ে loom এ ফেব্রিক বানানোর পদ্ধতিকে weaving বলে।
আর একটি পদ্ধতিতে ইয়ার্ন থেকে ফেব্রিক বানানো যায় যেটি হল knitting। Knitting ও weaving এই দুই পদ্ধতিতেই ইয়ার্ন থেকে ফেব্রিক বানানো যায় তবে এর মূল পার্থক্য হল knitting এ কেবলমাত্র একটি ইয়ার্ন দরকার হয় (যেমন উল দিয়ে সোয়েটার বোনা) কিন্তু weaving এ 2 সেট ইয়ার্ন লাগে (যেমন সুতো দিয়ে শাড়ি বোনা)।

SORTING MATERIALS INTO GROUPS

যদি কোন বস্তুর ভাঙ্গা বা তৎক্ষণাৎ কাটা অংশ চকচকে হয়, তাহলে সাধারণত বস্তুটি ধাতু হয়।
যে সমস্ত বস্তুকে সহজে কমপ্রেস করা যায় বা যাদের উপর সহজে দাগ কাটা যায় তাদের সফ্ট মেটেরিয়াল বলে।
যে সমস্ত বস্তুকে সহজে কমপ্রেস করা যায় না তাদেরকে হার্ড মেটেরিয়াল বলে।
যে সমস্ত বস্তু জলে দ্রবীভূত হয়, তাদের জলে দ্রবণীয় বস্তু বলে।
যে সমস্ত বস্তু জলে দ্রবীভূত হয় না, তাদের জলে অদ্রবণীয় বস্তু বলে।
জলে বিভিন্ন প্রকার কঠিন, তরল ও গ্যাসীয় বস্তু দ্রবীভূত হতে পারে। জলের এই ধর্মটি জলজ জীবদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ জলে দ্রবীভূত অক্সিজেন থেকেই তারা শ্বাস কার্য চালায়।
Transparent- যে সমস্ত বস্তুর মধ্যে দিয়ে দেখা যায়, তাদের ট্রান্সপারেন্ট বা স্বচ্ছ বস্তু বলে। যেমন- কাচ, জল, বায়ু।
Opaque- যে সমস্ত বস্তুর মধ্যে দিয়ে দেখা যায় না, তাদের অপাকিউ বা অস্বচ্ছ বস্তুর বলে। যেমন- কাঠ, কার্ডবোর্ড, ধাতু।
Translucent- যে সমস্ত বস্তুর মধ্যে দিয়ে পরিষ্কারভাবে দেখা যায় না কিন্তু অল্প অল্প দেখা যায়, তাদের ট্রান্সলুসেন্ট বস্তু বলে। যেমন- কোন কাগজে তেল লাগলে কাগজের সেই অংশটি দিয়ে আলোর উৎস দেখা যায়, কিন্তু অন্য বস্তুর পরিষ্কারভাবে দেখা যায় না, এটি একটি ট্রান্সলুসেন্ট বস্তুর উদাহরণ।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Fundamental right in Bengali | মৌলিক অধিকার

Fundamental right বা মৌলিক অধিকার ভারতীয় সংবিধানের part 3 এর article 12 থেকে article 35 এর মধ্যে আছে। মৌলিক অধিকারের ধারণা US Constitution থেকে নেওয়া হয়েছে।  ভারতীয় সংবিধানে বর্তমানে ছয়টি মৌলিক অধিকার আছে। যে গুলি হল, Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) Right to freedom বাক স্বাধীনতার অধিকার (article 19 থেকে 22) Right against exploitation বা শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার (article 23 থেকে 24) Right to freedom of religion বা ধর্মীয় স্বাধীনতা (article 25 থেকে 28) Cultural and educational rights বা শিক্ষা ও সংস্কৃতির অধিকার (article 29 থেকে 30) Right to constitutional remedies বা সাংবিধানিক প্রতিকারের অধিকার (article 32) 1978 খ্রিস্টাব্দের আগে right to property বা সম্পত্তির অধিকার ও একটি fundamental right বা মৌলিক অধিকার ছিল কিন্তু 1978 সালে 44 তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকারকে মৌলিক অধিকার থেকে সরিয়ে legal right বানানো হয় যা বর্তমানে article 300A যে আছে। Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) -  Article 14 -  Equal

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

ধ্বনি

ধ্বনি কাকে বলে? বাক যন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়োগে শব্দের বিশ্লিষ্ট তম অংশকে বলে ধ্বনি। বাংলা ব্যাকরণে 11 টি স্বরধ্বনি এবং 39 টি ব্যঞ্জনধ্বনি আছে। ধ্বনি পরিবর্তন দুইভবে হয়, স্বরধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন ও ব্যঞ্জনধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন। স্বরধ্বনিঘটিত পরিবর্তন- স্বরভক্তি বা বিপ্রকর্ষ-  উচ্চারণের সুবিধার জন্য বা ছন্দের প্রয়োজনে সংযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ্ণকে  ভেঙে তার মধ্যে স্বরধ্বনি আনার রীতিকে বলা হয় স্বরভক্তি বাা বিপ্রকর্ষ। যেমন - রত্ন > রতন স্বরাগম- উচ্চারণ কে সহজ করতে অথবা উচ্চারণের অপারগতার জন্য শব্দের শুরুতে, মধ্যে বা শেষে স্বরধ্বনি আগমনকে বলা হয় স্বরাগম। স্বরাগমকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। আদি স্বরাগম- শব্দের শুরুতে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- স্কুল > ইস্কুল মধ্য স্বরাগম-  শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- রত্ন > রতন, ধর্ম > ধরম ইত্যাদি। অন্ত স্বরাগম-  শব্দের শেষে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- বেঞ্চ >বেঞ্চি, ইঞ্চ>ইঞ্চি ইত্যাদি। স্বরলোপ-  উচ্চারণের কোন ত্রুটি বা সুবিধার জন্য শব্দের অন্তর্গত কোন