- লোকসভার সদস্য ডাইরেক্টলি ইলেকট্রিক হয়ে। রাজ্যসভার সদস্যরা ইনডাইরেক্টলি ইলেকটেড হয়।
- লোকসভার সদস্য সংখ্যা 550 জন সর্বাধিক হতে পারে। রাজ্যসভায় সর্বাধিক সদস্য সংখ্যা 250 জন হতে পারে।
- রাষ্ট্রপতি লোকসভা তে কেবল মাত্র দুই জন সদস্যকে অ্যাংলো ইন্ডিয়ান গ্রুপ থেকে নমিনেট করতে পারেন। রাষ্ট্রপতি রাজ্যসভায় 12 জন সদস্যকে নমিনেট করতে পারেন সাহিত্য, বিজ্ঞান, স্পোর্টস ও সোশ্যাল সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে।
- লোকসভার সময়কাল 5 বছর এবং লোকসভার সদস্যদের সময়কাল ও পাঁচ বছর। (তবে ইমার্জেন্সি এর সময় এক বছর করে লোকসভার সময়কাল অনির্দিষ্ট পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে) রাজ্যসভা একটি স্থায়ী কক্ষ এটি কখনো ডিস্লভ হয় না। রাজ্যসভার সদস্যদের সময়কাল ছয় বছর।
- লোকসভার স্পিকার লোকসভারই একজন সদস্য হন। কিন্তু রাজ্যসভার স্পিকার ভারতের ভাইস প্রেসিডেন্ট হন।
- অর্থবিল কেবলমাত্র লোকসভাতেই উত্থাপন করা যায়। রাজ্য সভাতে অর্থ বিল উত্থাপন করা যায় না। (আর্টিকেল 110 এ অর্থবিল এর সংজ্ঞা দেওয়া আছে।)
গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে। প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরত...
পোস্ট গুলি খুব ভালো। পলিটি ও ইকোনমিক্স থেকে সমস্ত নোট পেলে খুব ভালো হয়।
উত্তরমুছুন