সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

NCERT Class 6 | Chapter 5&6 | Separation Of Substances & Changes Around Us Summary In Bengali



Separation Of Substances
Hand picking- যখন কোন impunity এর সাইজ একটু বড় হয় এবং সেটা কম পরিমাণে থাকে তখন হ্যান্ড পিন্টিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
যেমন- চালের থেকে পাথর বাছা।
Thrashing- দানাশস্য ছাড়াতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। যেমন ধান গাছ থেকে ধান ছাড়াতে।
ধান গাছ শুকিয়ে গেলে ধানের আঁটি গুলিকে কোন একটি শক্ত পাটাতনে বাড়ি দিলে ধান গুলো আলাদা হয়ে যায়। এই পদ্ধতিকে থ্রাশিং বলা হয়। আগে এটি হাতে করা হতো এখন মেশিনেও করা হয়।
Winnowing- যখন কোন মিক্সচারে একটি হালকা এবং একটি ভারী বস্তু থাকে এবং তাদের পার্টিকেল সাইজ এত ছোট হয় যে হ্যাকিং পদ্ধতি ব্যবহার করা যায় না তখন উইনোয়িং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
ধানের থেকে তুষ আলাদা করতে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।

এখানে কৃষক একটি ফাঁকা মাঠে কিছুটা জায়গায় প্লাস্টিক ছড়িয়ে একটু উঁচু স্থানে উঠে ধান সমেত তুষ আস্তে আস্তে ফেলতে থাকে। ধান ভারী হওয়ায় নিচে পাতা প্লাস্টিকে পড়ে এবং তুষ হালকা হওয়ায় ধান থেকে কিছুটা দূরে গিয়ে পড়ে।
Sieving- এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় যখন ইম্পিউরিটি ও বস্তুর পার্টিক্যাল সাইজের পার্থক্য থাকে তবে ওজন এত কম না যে উইনিং পদ্ধতি কাজে লাগানো যায়।
যেমন- বালি চালা।
Sedimentation- কোন পাত্রে চাল নিয়ে তাতে জল ঢাললে চাল নিচে থিতিয়ে পরে এবং ওপরে জল থেকে যায় এই পদ্ধতিকে সেডিমেন্টেশন বলে।
উপরের জলটিতে ধূলিকণা ও অন্যান্য হালকা অশুদ্ধি থাকে। পাত্রটিকে হালকা করে হেলিয়ে ওই অস্বচ্ছ জলকে ফেলার পদ্ধতিকে বলে decantation।
Sedimentation এর আরেকটি উদাহরণ হল, ধূলিকণা মিশ্রিত জলকে একটি কাঁচের গ্লাসের রেখে দিলে দেখা যায় কিছুক্ষণ পর ধূলিকণা গুলি গ্লাসের নিচে পড়ে এবং ওপরে শুধুমাত্র জল থেকে যায়।
Filtration- কোন তরল পদার্থের অদ্রবণীয় অশুদ্ধি কে তরল থেকে আলাদা করার পদ্ধতিকে ফিল্ট্রেশন বলে।
Evaporation- লবণ জলের মিশ্রণ থেকে লবণ কি আলাদা করতে এই পদ্ধতির ব্যবহার করা হয়।
Evaporation পদ্ধতিতেই সমুদ্রের জল থেকে লবন উৎপন্ন হয়।
Condensation- জলীয় বাষ্পকে পুনরায় জলে পরিণত করার পদ্ধতিকে কনডেনসেশন বলে।
The process of separating mixture of sand and salt

Saturated- একটি গ্লাসে জল নিয়ে তার মধ্যে লবণ মেশান শুরু করলে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ লবণ মেশান পরে আর লবণ ঐ জলে মিশ্রিত হয়না। এই অবস্থাকে সেচুরেশন বা সম্পৃক্ততা বলে।
সাধারণ অবস্থায় জলে যতটা লবণ দ্রবীভূত হলে লবণ জল টি সম্পৃক্ত হয় ওই জল কে গরম করলে তাতে আরো লবণ দ্রবীভূত করা যায়।
জলে আলাদা আলাদা পদার্থ আলাদা আলাদা মাত্রায় দ্রবীভূত হয়।
Change Around Us-
আমাদের চারপাশে যে পরিবর্তনগুলো হচ্ছে সেগুলি দুই রকমের। Reversible ও Irreversible।

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

Fundamental right in Bengali | মৌলিক অধিকার

Fundamental right বা মৌলিক অধিকার ভারতীয় সংবিধানের part 3 এর article 12 থেকে article 35 এর মধ্যে আছে। মৌলিক অধিকারের ধারণা US Constitution থেকে নেওয়া হয়েছে।  ভারতীয় সংবিধানে বর্তমানে ছয়টি মৌলিক অধিকার আছে। যে গুলি হল, Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) Right to freedom বাক স্বাধীনতার অধিকার (article 19 থেকে 22) Right against exploitation বা শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার (article 23 থেকে 24) Right to freedom of religion বা ধর্মীয় স্বাধীনতা (article 25 থেকে 28) Cultural and educational rights বা শিক্ষা ও সংস্কৃতির অধিকার (article 29 থেকে 30) Right to constitutional remedies বা সাংবিধানিক প্রতিকারের অধিকার (article 32) 1978 খ্রিস্টাব্দের আগে right to property বা সম্পত্তির অধিকার ও একটি fundamental right বা মৌলিক অধিকার ছিল কিন্তু 1978 সালে 44 তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সম্পত্তির অধিকারকে মৌলিক অধিকার থেকে সরিয়ে legal right বানানো হয় যা বর্তমানে article 300A যে আছে। Right to Equality বা সাম্যের অধিকার (article 14 থেকে 18) -  Article 14 -  Equal

ভারতীয় রাজনীতিতে গান্ধীজীর উত্থান

গান্ধীজীর উত্থান ব্রিটেন থেকে ওকালতি পড়ে এসে গান্ধীজী 1898 সালে সাউথ আফ্রিকাতে যান। সেখানে তিনি দাদা আব্দুল্লাহর কেসের জন্য গেলেও সেখানকার নিপীড়িত ভারতীয়দের দেখে তাদের সাহায্য করার জন্য 22 বছর সাউথ আফ্রিকা তে থাকেন। এরমধ্যে গান্ধীজীর প্রতিবাদের দুটি ধারা দেখা যায়। গান্ধীজীর প্রতিবাদের নরমপন্থী ভাগ (1894-1906) দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে গান্ধীজী প্রথমে নরমপন্থী দের মত সরকারকে প্রেয়ার এবং পিটিশন দেওয়া শুরু করে এই আশায় যে যেহেতু আফ্রিকা ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অংশ সেই হিসাবে সেখানকার বসবাসকারী ভারতীয়রা ব্রিটেনের নাগরিক এবং ব্রিটিশ সরকার তাদের দুর্দশা দেখলে তাদের সাহায্য করার যথাসাধ্য চেষ্টা করবে।  প্যাসিভ রেজিস্টেন্স বা সত্যাগ্রহী ভাগ (1906-1914) নরমপন্থী ভাবধারায় কাজ না হওয়ায় গান্ধীজি প্যাসিভ রেজিস্টেন্স এর দিকে চলে যায় যাকে তিনি সত্যাগ্রহ বলেন। তিনি প্রথম সত্যাগ্রহ করেন দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকা ভারতীয়দের রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট নিয়ে। এখানে ব্রিটিশ সরকার দ্বারা বলা হয়েছিল যে সমস্ত ভারতীয়রা দক্ষিণ আফ্রিকায় থাকে তাদেরকে আঙ্গুলের ছাপ দেওয়া একটি কার্ড নিয়ে ঘুরতে হব

ধ্বনি

ধ্বনি কাকে বলে? বাক যন্ত্রের স্বল্পতম প্রয়োগে শব্দের বিশ্লিষ্ট তম অংশকে বলে ধ্বনি। বাংলা ব্যাকরণে 11 টি স্বরধ্বনি এবং 39 টি ব্যঞ্জনধ্বনি আছে। ধ্বনি পরিবর্তন দুইভবে হয়, স্বরধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন ও ব্যঞ্জনধ্বনি ঘটিত পরিবর্তন। স্বরধ্বনিঘটিত পরিবর্তন- স্বরভক্তি বা বিপ্রকর্ষ-  উচ্চারণের সুবিধার জন্য বা ছন্দের প্রয়োজনে সংযুক্ত ব্যঞ্জনবর্ণ্ণকে  ভেঙে তার মধ্যে স্বরধ্বনি আনার রীতিকে বলা হয় স্বরভক্তি বাা বিপ্রকর্ষ। যেমন - রত্ন > রতন স্বরাগম- উচ্চারণ কে সহজ করতে অথবা উচ্চারণের অপারগতার জন্য শব্দের শুরুতে, মধ্যে বা শেষে স্বরধ্বনি আগমনকে বলা হয় স্বরাগম। স্বরাগমকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। আদি স্বরাগম- শব্দের শুরুতে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- স্কুল > ইস্কুল মধ্য স্বরাগম-  শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- রত্ন > রতন, ধর্ম > ধরম ইত্যাদি। অন্ত স্বরাগম-  শব্দের শেষে স্বরধ্বনির আগমন ঘটলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন- বেঞ্চ >বেঞ্চি, ইঞ্চ>ইঞ্চি ইত্যাদি। স্বরলোপ-  উচ্চারণের কোন ত্রুটি বা সুবিধার জন্য শব্দের অন্তর্গত কোন